24.4 C
Dhaka
May 14, 2025
Bangladesh Media

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ”বাপ্পা মজুমদার” চমকে গেলেন

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ''বাপ্পা মজুমদার'' চমকে গেলেন

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ”বাপ্পা মজুমদার” চমকে গেলেন

বাংলাদেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার বাপ্পা মজুমদার। তবে তার পারিবারিক নাম শুভাশীষ মজুমদার বাপ্পা। সংগীত যুগল ওস্তাদ বারীণ মজুমদার এবং ইলা মজুমদারের ঘরে ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন বাপ্পা। বাবা ওস্তাদ বারীণ মজুমদার ছিলেন উপমহাদেশের একজন বিখ্যাত সংগীতবিশারদ। আজ তার জন্মদিন। এবারের জন্মদিনটা অন্যরকম করে দিয়েছে তার স্ত্রী তানিয়া হোসাইন। এদিনে স্ত্রীর কাছ থেকে পিয়ানো উপহার পেয়েছেন।

 জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ''বাপ্পা মজুমদার'' চমকে গেলেন
জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ”বাপ্পা মজুমদার” চমকে গেলেন

নিজের ফেসবুকে একটি নতুন পিয়ানোর ছবি পোস্ট করে বাপ্পা মজুমদার তানিয়াকে উদ্দ্যেশ্য করে লিখেছেন, ‘আমি নির্বাক হয়ে গেছি। এ মুহুর্তে কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সত্যিই আমি ভাষাহীন হয়ে গেলাম। এভাবে আমাকে বোকা বানানোর কোনো মানে হয়? বলো? ইহাকেই বলে ‘তব্দা খাইয়া বইসা গেলাম’।’

মঙ্গলবার সকালে বাপ্পা মজুমদার জাগো নিউজকে বলেন, ‘গতকাল রাতে অনেক কাছের মানুষেরা এসছিলেন আমার স্টুডিওতে। আমার ব্যান্ডের সদস্যরাও ছিলেন। সবাইকে নিয়ে কেক কেটেছি। আনন্দ করেছি। কাল রাত ১২টার পর থেকেই ফোনে ফেসবুকে শুভেচ্ছা পাচ্ছি। সারাদিন এভাবেই কাটবে। সব মিলিয়ে সত্যিকথা বলতে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছে। ’

ভক্তদের উদ্দেশ্যে বাপ্পা বলেন, ‘আপনারা যারা আমার গান শোনেন, আমার গান ভালোবাসেন, আমার গান পছন্দ করেন, তাদের জন্যই আজকে আমি এই অবস্থানে আছি। আপনাদের জন্য আমার অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। দোয়া রাখবেন গান গেয়ে আপনাদের মুগ্ধতা দিয়েই যেন জীবনটা কেটে যায়। আপনারা সকলে অনেক ভালো থাকবেন। আর হ্যাঁ, একজন শিল্পী হিসেবে আমি চাইবো আপনারা সকলে বাংলাদেশের বাংলা গান শুনবেন। তবে ফ্রি ডাউনলোড করে নয় বরং কিনে শুনবেন।’
প্রসঙ্গত, সংগীত পরিবারে জন্ম নেয়া বাপ্পা মজুমদারের ছোটবেলাতেই সংগীতে হাতেখড়ি। আর বড় ভাই পার্থ মজুমদারের কাছে খুব ছোটবেলায় গিটার বাজানো শিখেছেন। ১৯৯৫ সালে প্রথম একক অ্যালবাম ‘তখন ভোর বেলা’ দিয়ে সংগীত জগতে আত্মপ্রকাশ করেন বাপ্পা। এর পরের বছর বাপ্পা ও সঞ্জীব চৌধুরী মিলে গড়ে তোলেন ‘দলছুট’ ব্যান্ড। সঞ্জীবের মৃত্যুর পর নিজেই তিনি ‘দলছুট’র হাল ধরেন।

বাপ্পা মজুমদারের গাওয়া ‘পরী’, ‘দিন বাড়ি যায়’, ‘সূর্যস্নান’, ‘বায়েস্কোপ’, ‘রাতের ট্রেন’, ‘বাজি’, ‘লাভ-ক্ষতি’, ‘আমার চোখে জল’, ‘ছিলো গান ছিলো প্রাণ’, ‘কোথাও কেউ নেই’ ইত্যাদি।

Related posts

সবজির চাহিদা মেটাতে বাড়িতে চাষ করে সম্ভব

Lutfur Mamun

তিন দিনের ইজতেমা শুরু হচ্ছে বগুড়ায়

Lutfur Mamun

আজকের পত্রিকা রোববার , ১৯ এপ্রিল ২০২০ , ৬ বৈশাখ ১৪২৭ , || Ajker Patrika Sunday, April 19, 2020 ||

Lutfur Mamun

Leave a Comment